আপনার Laptop-এর পরিচর্যা ও নিরাত্তার জন্য কিছু দরকারি টিপস জেনে রাখুন, কাজে লাগবে। আচ্ছালামুয়ালাইকুম, কেমন আছেন সবাই, আশা করি ভাল আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে ভাল আছি। প্রিয় ভিজিটর আমি এই টিউনে আপনাদের সাথে শেয়ার করব, Laptop এর পরিচর্যা ও নিরাপত্তার জন্য কিছু দরকারি টিপস।আপনার প্রিয় Laptop-টির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য এর পরিচর্যা করা প্রয়োজন। কোনো কিছু প্রতিকারের চেয়ে তা প্রতিরোধ করা উত্তম। তাই সামান্য অসাবধানতার জন্য আপনার Laptop-এর যেন কোনো ক্ষতি না হয়। সেই জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
নিচের টিপস মনে রেখে সেই অনুযায়ী কাজ করলে আপনার Laptop-টির স্থায়িত্ব বাড়বে এবং Laptop মেরামতের খরচও কমে যাবে। একইসাথে কিছু স্টেপ আপনার Laptop এর গতি বাড়াতেও সাহায্য করবে। তো চলুন দেখি টিপস গুলি
১. যে কোনো ধরনের তরল পদার্থ Laptop থেকে দূরে রাখুনঃ-
Laptop-এর আশেপাশে যে কোনো ধরনের তরল পদার্থ যেমন পানি, চা, কফি, সফট ড্রিংস ইত্যাদি রাখবেন না। এসব পানিয় দ্রব্য পানের সময় অসাবধানতার কারনে যদি Laptop পড়ে যায় তবে তা আপনার Laptop অনেক ক্ষতি করতে পারে। এসব পানিয় দ্রব্য laptop অভ্যন্তরীণ ইলেক্ট্রনিক সার্কিটগুলোকে অকেজো করে দিতে পারে। যা মেরামত করা অনেক খরচ সাপেক্ষ। তাই আপনার Laptop কে তরল পদার্থ থেকে দূরে রাখুন।
২. ভালো Anti-Virus সফটওয়্যার ব্যবহার করুন:-
যে কোনো Download-কৃত ফাইলেই Virusথাকতে পারে যা অনেক ক্ষেত্রে সার্কিটের সমস্যা ও সফটওয়্যার সমস্যার সৃস্টি করতে পারে। এছাড়া অনেক Virus আপনার Laptop এর স্পিড(Speed) Slow করে দিতে পারে। তাই অনেকেই Speed কমে যাওয়ার ভয়ে ল্যাপটপে Anti-Virus ব্যবহার করেনা। তারা দ্রুত একটি ভালো Anti-Virus সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। আর সুস্থ রাখুন আপনার ল্যাপটপ কে।
৩. খাদ্যদ্রব্য Latop থেকে দূরে রাখুন: Laptop ব্যবহারের সময় খাওয়া দাওয়া করবেন না। খাবারের ছোট ছোট টুকরা বা গুড়া Laptop এর কী-বোর্ডের ফাঁক দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। এছাড়াও এর মাধ্যমে Laptop ওপরের অংশে ময়লার আস্তরন জমতে পারে। কিবোর্ড কভার ব্যাবহার করুন, এতে করে কিবোর্ড এর ফাক দিয়ে কোন ময়লা ঢুকতে পারবে না।
৪. Laptop ব্যবহারের আগে হাত পরিষ্কার করে নিন: হাতে জমে থাকা ময়লা আপনার Laptop কী-প্যাড ও টাচ প্যাডে ময়লার আবরন তৈরি করতে পারে। এছাড়াও হাত ধুয়ে Laptop ব্যবহার করলে ঘাম ও ছোট ছোট ধুলাবালির কারনে কীপ্যাডের রং ক্ষয়ও অনেকটা কমানো যাবে।
৫. Laptop এর মনিটরটির যত্ন নিন: Laptop বন্ধ করার সময় খেয়াল রাখুন যেন কী-বোর্ডের ওপরে কোনো ছোট বস্তু না থাকে। যে কোনো ছোট জিনিস হলেও তা আপনার এলসিডি স্ক্রিনটিতে দাগ সৃষ্টি করতে পারে। LCD মনিটরটি বন্ধ করার সময় মাঝখানে ধরে বন্ধ করবেন। বারবার শুধু সাইডে ধরে বন্ধ করার ফলে তা বেঁকে যেতে পারে।
৬. Laptop তোলার সময় এর কেসিং ধরে তুলুন মনিটর ধরে তুলবেন না: যদি আপনি Laptopতোলার সময় এর মনিটর ধরে তোলেন তাহলে তা স্ক্রিনে দাগ সৃষ্টি করতে পারে এমনকি ডিসপ্লে নষ্টও হয়ে যেতে পারে।
৭. Laptop এর ওপর ভারি বস্ত রাখা থেকে বিরত থাকুন: ভারি বস্তু যেমন বইপত্র আপনার Laptop ওপর রাখবেন না। এর ফলে Laptop মনিটরের ওপর কী-বোর্ডের চাপ পড়তে পারে। এছাড়াও সিডি-রম এর প্রবেশপথটিও সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ফলে ড্রাইভটি ভেঙ্গে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।
৮. সঠিক মাপের Laptop ব্যাগ ব্যবহার করুন: Laptop এর ব্যাগ নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখুন যেন আপনার ল্যাপটপটি সহজেই ভ্যাগটিতে তোলা ও নামানো যায় অর্থ্যাৎ ব্যাগটিকে পর্যাপ্ত বড় হতে হবে। ল্যাপটপ নিয়ে কোথাও যাওয়ার সময় ল্যাপটপ ব্যাগ ব্যবহার করবেন। এতে ল্যাপটপটি পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।
৯. বিছানায় Laptop ব্যবহার করবেন না: সবসময় বিছানাতেই Laptop ব্যবহারের ফলে বিছানার ময়লাগুলো Laptop ফ্যানের মাধ্যমে ভেতরে ঢুকে যেতে পারে। যা ফ্যানটিকে ব্লক করার পাশাপাশি অভ্যন্তরিন যন্ত্রপাতিরও ক্ষতি করতে পারে।
১০. Laptop ব্যাগে অতিরিক্ত কিছু নেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন: ল্যাপটপ ব্যাগে Laptop সাথে ভারি কিছু নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এগুলো Laptop কেসিং ভেঙ্গে যাওয়ারও কারন হতে পারে।
১১. পায়ের ওপর রেখে বেশি সময় ধরে Laptop ব্যবহার করবেন না: এতে Laptop এর ভেতরে গরম হয়ে যেতে পারে যা আপনার Laptop এর আয়ু কমিয়ে দেবে।
১২. হঠাৎ পরিবর্তিত কোনো তাপমাত্রায় Laptop ব্যবহার করবেন না: আপনি যদি বাইরে থেকে কোনো শিতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে প্রবেশ করেন তাহলে তখনই আপনার ল্যাপটপটি চালু করবেন না। আগে নতুন তাপমাত্রার সাথে এর অভ্যন্তরিন তাপমাত্রা পরিবর্তিত হতে দিন।
১৩. যে কোনো প্রকার ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে Laptop দূরে রাখুন: বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি যেমন টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি হতে সৃষ্ট ম্যাগনেটিক ফিল্ড হতে আপনার ল্যাপটপটি দুরে রাখুন। এসব ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আকর্ষনে আপনার ল্যাপটপের অভ্যন্তরিন ক্ষতি হতে পারে।
১৪. Laptop পরিষ্কার রাখুন: নরম কাপড় দ্বারা Laptop মনিটর পরিষ্কার করুন। একইভাবে নরম কাপড় বা পুরোনো টুথব্রাশ দিয়ে কী-বোর্ড ও অন্যান্য অংশ পরিষ্কার করতে পারেন।
১৫. Laptop কোনো অংশ না জেনে খুলতে যাবেন না: Laptop কোনো সমস্যা দেখা গেলে কোনো কিছু না জেনে নিজেই ঠিক করতে যাবেন না। এতে অন্য কোনো অংশও ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তাই কোনো সমস্যা দেখা দিলে উপযুক্ত ব্যক্তিকে দিয়ে তা ঠিক করিয়ে নিন। অথবা চলে আসুন মাইসিস আইটি ইন্সটিটিউ সার্ভিস সেন্টার এ।
৩. খাদ্যদ্রব্য Latop থেকে দূরে রাখুন: Laptop ব্যবহারের সময় খাওয়া দাওয়া করবেন না। খাবারের ছোট ছোট টুকরা বা গুড়া Laptop এর কী-বোর্ডের ফাঁক দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। এছাড়াও এর মাধ্যমে Laptop ওপরের অংশে ময়লার আস্তরন জমতে পারে। কিবোর্ড কভার ব্যাবহার করুন, এতে করে কিবোর্ড এর ফাক দিয়ে কোন ময়লা ঢুকতে পারবে না।
৪. Laptop ব্যবহারের আগে হাত পরিষ্কার করে নিন: হাতে জমে থাকা ময়লা আপনার Laptop কী-প্যাড ও টাচ প্যাডে ময়লার আবরন তৈরি করতে পারে। এছাড়াও হাত ধুয়ে Laptop ব্যবহার করলে ঘাম ও ছোট ছোট ধুলাবালির কারনে কীপ্যাডের রং ক্ষয়ও অনেকটা কমানো যাবে।
৫. Laptop এর মনিটরটির যত্ন নিন: Laptop বন্ধ করার সময় খেয়াল রাখুন যেন কী-বোর্ডের ওপরে কোনো ছোট বস্তু না থাকে। যে কোনো ছোট জিনিস হলেও তা আপনার এলসিডি স্ক্রিনটিতে দাগ সৃষ্টি করতে পারে। LCD মনিটরটি বন্ধ করার সময় মাঝখানে ধরে বন্ধ করবেন। বারবার শুধু সাইডে ধরে বন্ধ করার ফলে তা বেঁকে যেতে পারে।
৬. Laptop তোলার সময় এর কেসিং ধরে তুলুন মনিটর ধরে তুলবেন না: যদি আপনি Laptopতোলার সময় এর মনিটর ধরে তোলেন তাহলে তা স্ক্রিনে দাগ সৃষ্টি করতে পারে এমনকি ডিসপ্লে নষ্টও হয়ে যেতে পারে।
৭. Laptop এর ওপর ভারি বস্ত রাখা থেকে বিরত থাকুন: ভারি বস্তু যেমন বইপত্র আপনার Laptop ওপর রাখবেন না। এর ফলে Laptop মনিটরের ওপর কী-বোর্ডের চাপ পড়তে পারে। এছাড়াও সিডি-রম এর প্রবেশপথটিও সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ফলে ড্রাইভটি ভেঙ্গে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।
৮. সঠিক মাপের Laptop ব্যাগ ব্যবহার করুন: Laptop এর ব্যাগ নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখুন যেন আপনার ল্যাপটপটি সহজেই ভ্যাগটিতে তোলা ও নামানো যায় অর্থ্যাৎ ব্যাগটিকে পর্যাপ্ত বড় হতে হবে। ল্যাপটপ নিয়ে কোথাও যাওয়ার সময় ল্যাপটপ ব্যাগ ব্যবহার করবেন। এতে ল্যাপটপটি পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।
৯. বিছানায় Laptop ব্যবহার করবেন না: সবসময় বিছানাতেই Laptop ব্যবহারের ফলে বিছানার ময়লাগুলো Laptop ফ্যানের মাধ্যমে ভেতরে ঢুকে যেতে পারে। যা ফ্যানটিকে ব্লক করার পাশাপাশি অভ্যন্তরিন যন্ত্রপাতিরও ক্ষতি করতে পারে।
১০. Laptop ব্যাগে অতিরিক্ত কিছু নেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন: ল্যাপটপ ব্যাগে Laptop সাথে ভারি কিছু নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এগুলো Laptop কেসিং ভেঙ্গে যাওয়ারও কারন হতে পারে।
১১. পায়ের ওপর রেখে বেশি সময় ধরে Laptop ব্যবহার করবেন না: এতে Laptop এর ভেতরে গরম হয়ে যেতে পারে যা আপনার Laptop এর আয়ু কমিয়ে দেবে।
১২. হঠাৎ পরিবর্তিত কোনো তাপমাত্রায় Laptop ব্যবহার করবেন না: আপনি যদি বাইরে থেকে কোনো শিতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে প্রবেশ করেন তাহলে তখনই আপনার ল্যাপটপটি চালু করবেন না। আগে নতুন তাপমাত্রার সাথে এর অভ্যন্তরিন তাপমাত্রা পরিবর্তিত হতে দিন।
১৩. যে কোনো প্রকার ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে Laptop দূরে রাখুন: বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি যেমন টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি হতে সৃষ্ট ম্যাগনেটিক ফিল্ড হতে আপনার ল্যাপটপটি দুরে রাখুন। এসব ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আকর্ষনে আপনার ল্যাপটপের অভ্যন্তরিন ক্ষতি হতে পারে।
১৪. Laptop পরিষ্কার রাখুন: নরম কাপড় দ্বারা Laptop মনিটর পরিষ্কার করুন। একইভাবে নরম কাপড় বা পুরোনো টুথব্রাশ দিয়ে কী-বোর্ড ও অন্যান্য অংশ পরিষ্কার করতে পারেন।
১৫. Laptop কোনো অংশ না জেনে খুলতে যাবেন না: Laptop কোনো সমস্যা দেখা গেলে কোনো কিছু না জেনে নিজেই ঠিক করতে যাবেন না। এতে অন্য কোনো অংশও ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তাই কোনো সমস্যা দেখা দিলে উপযুক্ত ব্যক্তিকে দিয়ে তা ঠিক করিয়ে নিন। অথবা চলে আসুন মাইসিস আইটি ইন্সটিটিউ সার্ভিস সেন্টার এ।
প্রিয় ভিজিটর আগামি
টিউনের আমন্ত্রন জানিয়ে আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি ভাল থাকবেন সবাই আল্লাহ হাফেজ।
Post a Comment
1 comments:
nice blod. Good content.
want help about computers or windows contact me
http://muneeshpandita.in/
Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.