আচ্ছালামুয়ালাইকুম,
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন। আমি আল্লহর রহমতে ভাল আছি। প্রিয় ভিজিটর
Microsoft office 2007 বাংলা টিউটোরিয়ালে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। মাইক্রোসফট অফিস
ওয়ার্ড ২০০৭ টিউটোরিয়ালের এই হচ্ছে আমার ৩য় পর্ব। এই পর্বে আমি আপনাদের কে file
menu এর আন্ডারের কিছু মেনু এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। প্রিয় ভিজিটর চলুন শুরু করি আমার
আজকের টিউন introduce of file menu and shortcut key of Microsoft Word.
File কিভাবে Save করবঃ ডকুমেন্টে কিছু লাখার পর বিদ্যুৎ চলে গেলে
অথবা কমপিউটার বন্ধ করলে ডকুমেন্ট লেখা আর পাওয়া যায় না। তাই ডকুমেন্টে কিছু লিখে তারপর
উল্লেখিত কমান্ডের মাধ্যমে লেখাকে সংরক্ষণ করতে হয়।
File menu
>> Save এ ক্লিক করুন >> যে ফোল্ডারে ফাইল সংরক্ষন করতে চান সেই ফোল্ডার
সিলেক্ট করুন, এবং যে নামে ফাইল সংরক্ষন করতে চান তা লিখে Save বাটানে ক্লিক করুন।
এ ছাড়া কী-বোর্ড
থেকে ফাইল Save করতে পারেন নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন
(CTRL+S) প্রেস
করে যে বক্স আসবে, সেখানে নাম লিখে সেব করতে হবে।
NEW FILE: নতুন ডকুমেন্ট খোলার জন্য। file menu তে
ক্লিক করুন>> NEW সাব মেনুতে ক্লিক করুন>> একটি ডায়ালগ বক্স আসবে ok করুন।
কীবোর্ড দিয়ে (ctrl+n) প্রেস করেও নতুন ডকুমেন্ট খোলা যায়। এছাড়া
Seve us রয়েছে একই ফাইল অন্য নামে সেভ করার জন্য।
Page setup: সঠিক ভাবে প্রিন্ট করতে পেপার সাইজও মার্জিন
সেট করতে হবে। এজন্য এ কমান্ডটি ব্যাবহার হয়।
file menu তে
ক্লিক করে >> page stup এ ক্লিক করুন>>
একটি ডায়ালগ বক্স আসবে এই বক্সে মার্জিন ট্যাবের অধীন Top, Bottom, Lift, Right এ যতটুকু
প্রয়োজন লিখতে হবে।>> এবার পেপার Size ট্যাবে ক্লিক করুন>>
New select the paper as you like & portrait/ Landscape.ile
Print Preview: Type শেষে প্রিন্ট এর অবস্থান দেখার জন্য
এ কমান্ডটি ব্যবহৃত হয়।
File menu তে
ক্লিক করে>> Print preview এ ক্লিক করুন কী-বোর্ড হতে (CTRL+F2) করে ও কমান্ডটি
চালু করা যায়।
Pint: Type শেষে প্রিন্ট করার জন্য এ কমান্ডটি
ব্যাবহার করা হয়।
File এ ক্লিক
করে >>Print এ ক্লিক করুন>> এখান থেকে প্রয়োজনীয় অপশন ( all, Current
page, Number of copies) ইত্যাদি সিলেক্ট করে ok ক্লিক করুন। এছাড়া কী-বোর্ড থেকে
(CTRL+P) প্রেশ করে বর্ণিত অপশন সিলেক্ট করেও করা যায়।
আপনার কাজ শেষ
এবার মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বন্ধ করে দিন। মাইক্রোসফট অফিস বন্ধ করতে file >>
exit>> একটি ডায়ালগ বক্স আসবে NO তে ক্লিক করুন।
Shortcut
key of Microsoft Word
Description
|
Press
|
ডকুমেন্ট
সব সিলেক্ট করতে
|
CTRL+A
|
টেক্সট
বোল্ড করতে
|
CTRL+B
|
লেখা
কপি করতে
|
CTRL+C
|
ফন্ট
ডায়ালগ বক্স আনার জন্য
|
CTRL+D
|
লেখা
সেন্টার করার জন্য
|
CTRL+E
|
ফাইল
ডায়ালগ বক্স আনার জন্য
|
CTRL+F
|
Go
To ডায়ালগ বক্স আনার জন্য
|
CTLR+G
|
Replace
ডায়ালগ বক্স আনার জন্য
|
CTRL+H
|
ইটালিক
ফন্ট/বাঁকা করার জন্য
|
CTRL+I
|
প্যারাগ্রাপ
এর দু পাশ সমান করার জন্য
|
CTRL+J
|
ইন্টারনেট
এর সাথে লিঙ্ক করার জন্য
|
CTRL+K
|
লেখা
পর্দার বা পাশে নেয়ার জন্য
|
CTRL+L
|
টেক্সট
ইন্ডেন্ট করার জন্য
|
CTRL+M
|
Create
a New Document
|
CTRL+N
|
ফাইল
লেখার জন্য
|
CTRL+O
|
প্রিন্ট
করার জন্য
|
CTRL+P
|
ডান
পাশে লেখা নেয়ার জন্য
|
CTRL+R
|
ফাইল
সেভ করার জন্য
|
CTRL+S
|
লেখা
আন্ডার লাইন করার জন্য
|
CTRL+U
|
কপি
কৃত লেখা পেষ্ট করার জন্য
|
CTRL+V
|
Create a nonbreaking space.
|
CTRL+SHIFT+SPACEBAR
|
Create a nonbreaking hyphen.
|
CTRL+HYPHEN
|
Description
|
Press
|
ফাইল
বন্ধ করার জন্য
|
CTRL+W
|
লেখা
কাট করার জন্য
|
CTRL+C
|
আন্ডোকে
রিডো করার জন্য
|
CTRL+Y
|
সর্ব
শেষ কাজকে আন্ডো করার জন্য
|
CTRL+Z
|
Single
space line
|
Ctrl+1
|
Change
the font size
|
Ctrl+
shift+ P
|
Change
the font
|
Ctrl+Shift+F
|
Font
size বৃদ্ধি
|
Ctrl+]
|
Change
case
|
Shift+F3
|
Font
size কমানো
|
Ctrl+[
|
All
capital letters-
|
Ctrl,
shift+A
|
Superscript
|
Ctrl,
shift ধরে +
|
Preview
কমান্ড দিতে
|
CTRL+F2
|
একাদিক
প্রোগ্রাম ইন্টারচেঞ্জ
|
ALT+TAB
|
Double-space
lines
|
Ctrl+2
|
1.5
line spacing
|
Ctrl+5
|
Underline
Word only
|
Ctrl+shift+w
|
Double
underline করতে
|
Ctrl+shift+D
|
Copy
formats
|
Ctrl+shift+C
|
Past
formats
|
Ctrl+shift+v
|
লেখাকে
সিলেক্ট করতে
|
Shift+arrow
|
Subscript
|
Ctrl
ধরে =
|
Create
auto Text (ব্লক করার পর)
|
Alt+F3
|
এক
ফাইল থেকে অন্য ফাইলে যেতে
|
Ctrl+F6
|
প্রিয় ভিজিটর এই হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড এর
শর্টকার্ট কী। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর প্রতিটি ভার্সনেই এই শর্টকাট গুলি ব্যাবহৃত হয়।
প্যারাগ্রাপ রিলেটেড টুলবার
ওয়ার্ড কাজ করার
সময় একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হয় আর সেটা হল সিলেক্ট করা। আপনি যে অংশটুকু নিয়ে কাজ
করছেন সেই অংশে কোন পরিবর্তন চাইলে আপনাকে অবশ্যই সেই অংশটুকূ সিলেক্ট করতে হবে। অনেক
সময় দেখবেন আপনি কোন একটি লেখা হয়ত Bold করতে চাইছেন, কিন্তু হচ্ছে না। কারন কিন্তু
এক্টাই আপনি যেই অংশটুকু বোল্ড করতে চাইছেন তা সঠিক ভাবে সিলেক্ট করেননি। ধরুন আপনি
লিখতে চাচ্ছেন Bangladesh is my mother land. এর ভিতরে বানলাদেশ কথাটি Bold হবে, সে
ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ কথাটি মাউস দিয়ে সিলেক্ট করতে হবে, তারপর Bold এ ক্লিক
করলে আপনার লেখাটি বোল্ড হবে।
কী-বোর্ড কমান্ড
মনে রাখার সহজ পদ্ধতি হল, আপনি যে কাজটি করতে চান তার প্রথম অক্ষর এবং সাথে CTRL চাপতে
হবে। আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওয়েপেন করে কী-বোর্ড থেকে Alt প্রেস করুন আপনি নিচের ছবির
মত দেখবেন
প্রিয় ভিজিটর
আমরা এখন HOME TAB এর আন্ডারে paragraph related toolbar এর সাথে পরিচিত হব। ছবি লক্ষ
করুন
উপরের ছবিতে কোন
টুলস এর কী নাম তা সবই দেয়া আছে। এখন আমরা এই টুলস গুলোর কাজ কি এবং কিভাবে টুলস গুলি
ব্যাবহার করতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করব। একটা কথা আগেও বলেছি এখন আবারো বলছি, আপনারা
যদি বিভিন্ন টুলস এর icon গুলোর দিকে খেয়াল করেন তাহলে দেখতে পাবেন যে, আইকন গুলি এমন
ভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে আপনি icon দেখেই বুঝতে পারেন ঐ টুলস এর কাজ গুলি। উপরের
ছবির বুলেট পয়েন্টার আইকন ভালবাবে দেখুন তাহলে দেখবেন প্রথম আইকনে ৩টা ফোটা দেয়া তারপর
৩টা লাইন আছে, তার অর্থ আমরা যদি কোন লাইন কোন বিশেষ চিহ্ন দ্গারা লিখতে চা। আবার
Alignment আইকনে দেখুন এক্টার বামপাশ সমান, এক্টার ডান পাশ সমান আর মিডেল এলাইনমেন্টে
লাইন এর দি পাশে সমপরিমান ফাকা জায়গা থাকে।
Bullet Point: কোন বিশেষ চিহ্ন দ্ধারা কোন বাক্য লিখতে
চাইলে বা পয়েন্ট আকারে কোন বাক্য লিখতে হলে। Bullet point ব্যাবহার করা যায়। নাম্বার
দ্বারাও বুলেট পয়েন্ট দেয়া যায়। এটা ব্যবহার করার জন্য প্রথমে এই আইকনে ক্লিক করতে
হয়, প্রথম লাইন শেষে Enter চাপ দিলে পরবর্তী লাইন বুলেট পয়েন্ট দিয়ে শুরু হবে। আর পরপর
দুইবার এন্টার প্রেস করলে বুলেট পয়েন্ট শেষ হয়ে যায়। আবার বুলেট পয়েন্ট এর লেখার মধ্যে
যদি বুলেট ছাড়া কোন লাইন লিখতে হয়, তাহলে সাধারণত SHIFT+ENTER একসাথে চাপতে হয়।
Indent: পুরো para ধরে ডানে অথবা বামে সরানোর জন্য
ব্যাবহৃত হয়।
Alignment: ডানে, বামে ও মাঝে এ্যালাইনমেন্ট করার জন্য
ব্যবহার করা হয়।
Line & character spacing: পরপর দুই লাইন অথবা দুইটা শব্দ এর মাঝে কতটুকু
ফাকা জায়গা থাকবে তা নির্ধারন করে।
Background color & Border: প্রথমে যে লেখার ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন
করতে চান, তা সিলেক্ট করুন। তারপর কালার পরিবর্তন করে দিন। অনুরুপ ভাবে লেখার
Border ও চেঞ্জ করতে পারেন।
প্রিয় ভিজিটর
এই হচ্ছে আমার মাইক্রোসফট ওয়ার্ড নিয়ে ৩য় টিউটোরিয়াল। এই টিউটোরিয়ালে আমি আপনাদের সাথে
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী নিয়ে আলোচনা করলাম। এবং নতুন্দের
জন ফাইল মেনু নিয়ে আলোচনা করলাম। প্রিয় ভিজিটর আগামি পর্বে আমরা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
এর ভিবিন্ন টুলস নিয়ে আলোচনা করব, সাথে থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ।
Post a Comment
1 comments:
Thank you
Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.